ব্যাকগ্রাউন্ড

ফেইসবুকে!

আওয়ামী পরিবার বিরোধী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)নামক দলটি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি- ন্যাপ এর বর্তমান ভার্সণ

মূলতঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তথাকথিত বামদের নিয়ে গড়া আধুনিক সংস্করণ। ইতিহাস বলে জিয়াউর রহমানের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয় মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী এবং তারই ভাবশিষ্য মশিউর রহমান যাদু মিয়ার হাত ধরে। নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা সেটাই ইঙ্গিত করে। জিয়া পরিবার এবং পেশাজীবীদের আকৃষ্ট করার তুরুপের তাস ডাঃ এ কি ইউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বাদে জন্মলগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত বিএনপির মুল রাজনৈতিক নেতৃত্ব বাম ঘরাণার, যাদের বেশীর ভাগের রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছে তথাকথিত বাম সংগঠণের গর্ভ থেকে। যাদের চেতনায় আওয়ামী লীগ তথা বঙ্গবন্ধুর বিরোধীতা। কারণ ন্যাপের জন্ম হয়েছে আওয়ামী লীগ তথা সোহরোওয়ার্দী- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরোধীতা করে। প্রাথমিক মোড়কটা প্রগতিশীলতার থাকলেও ধীরে ধীরে স্বৈরাচার তথা উগ্রবাম সর্বোপরী জঙ্গী ধর্মান্ধ শক্তির দিকে ঘেঁষতে থাকে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগকে সাম্রাজ্যবাদের দোসর বললেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আস্তে আস্তে প্রগতিশীলতার দিকে ঝুঁকতে থাকে। যারই ধারাবাহিকতা রক্ষা করে চলেছে যথাক্রমে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি জোট এবং বঙ্গরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট।  বিএনপি জামাত জোটের সাথে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জামায়াত ধর্মান্ধ জঙ্গীগোষ্ঠী এবং পথভ্রষ্ট উগ্রবাম সামরিক বেসামরিক আমলা, আওয়ামী পরিবার বিরোধী সামন্তপ্রভূ জমিদার অগ্রসরমান জনগোষ্ঠীর নির্যাসরা আরও আছে পথভ্রষ্ঠ তথাকথিত বাম ঘরাণার পেশাজীবী সুশীল বুদ্ধিজীবী। আর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোটে আছে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি এবং প্রগতিশীল মুক্তচিন্তক ও পেশাজীবীরা।

বাংলাদেশে জাতয়ীতাবাদী দলের নেতৃত্ব বিশ্লেষন করলেই বুঝা যাবে কেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) এর বর্তমান ভার্সণ।

জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর রাজনৈতিক দল গঠনে পূর্ণ সহযোগীতা পেয়েছে মাওলানা ভাসানী ও মশিউর রহমান যাদু মিয়ার । ন্যাপের উত্তরস্যূরীরা অর্থাৎ ন্যাপ নেতাদের বেশীরভাগ পরবর্তী প্রজন্ম যেমন হাজী মুহাম্মদ দানেশ, মশিউর রহমান (যাদু মিয়া), পীর হাবিবুর রহমান, এস.এ আহাদ, আবদুল মতিন, আবদুল হক, আতাউর রহমান প্রমূখদের উত্তরস্যূরীরা ধারাবাহিকভাবে বিএনপির নেতৃত্বে রয়েছে। অধিকন্তু, ৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাসদ নামক বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের উদ্দোক্তারাও তৃণমূলে বিএনপিকে সমৃদ্ধ করেছে। ন্যাপ তথা ছাত্র ইউনিয়নের উত্তরস্যূরীদের অন্যতম যারা বিএনপিকে নেতৃত্ব দিয়েছে এবং এখনও দিয়ে যাচ্ছে। মহাসচিব পর্যায়ে সর্বজনাব, ওবায়দুর রহমান, আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া, খন্দকার দেলোয়ার হোসেন, মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর প্রমূখ। উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে সর্বজনাব,তরিকুল ইসলাম, সাদেক হোসেন খোকা, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর রায়, রুহুল কবীর রিজভি, সামসুল আলম দুদু, আসাদুজ্জামান রিপন, আলাল, জহির উদ্দিন স্বপন, মুস্তাফিজুর রহমান বাবুল, ঢালি প্রমুখ।

এবার আসা যাক বাংলাদেশে ন্যাশনাল আওয়ামী পর্টির উৎপত্তি কিভাবে এবং কেন?

বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ "ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ" বাংলাদেশের একটি বাম বলয়ের জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল। মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে ১৯৫৭ সালের জুলাই মাসে এই দলটি গঠিত হয়।
১৯৫৭ সালের ৬-১০ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারিতে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে আওয়ামী লীগ সভাপতি মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মধ্যে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে বিশেষ করে সাম্রাজ্যবাদীদের স্বার্থ রক্ষার স্যান্টো ও সিয়েটা চুক্তি নিয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়। এ প্রশ্নে দলের ডানপন্থী পাতি বর্জোয়া নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী-শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষাবলম্বন করেন এবং বামপন্থী অংশ মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে স্বাধীন ও জোটনিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি এবং পূর্ব-পাকিস্তানের সর্বাধিক স্বায়ত্তশাসনের দাবি তোলেন। ফলে আওয়ামী লীগ আদর্শিক কারণে বিভক্ত হয়ে পড়ে। ঐ বছর ১৮ মার্চ মাওলানা ভাসানী পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ ত্যাগ করেন। আওয়ামী লীগের বামপন্থী এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবিদার অংশের উদ্যোগে ঢাকার রূপমহল সিনেমা হলে ২৪-২৫ জুলাই গণতান্ত্রিক কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) গঠিত হয়। ন্যাপের সভাপতি নির্বাচিত হন মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সম্পাদক নির্বাচিত হন পশ্চিম পাকিস্তানের মাহমুদুল হক ওসমানী। ন্যাপের অন্যান্য নেতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন পূর্ববাংলা থেকে হাজী মুহাম্মদ দানেশ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, মহিউদ্দিন আহমদ, মশিউর রহমান (যাদু মিয়া), পীর হাবিবুর রহমান, এস.এ আহাদ, আবদুল মতিন, আবদুল হক, আতাউর রহমান এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ছিলেন ওয়ালি খান, আবদুল মজিদ সিন্ধী, মিয়া ইফতেখার প্রমুখ।

ন্যাপের মূল লক্ষ্য ও আদর্শ ছিল পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসন এবং পার্লামেন্টারি গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা।

১৯৫৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ন্যাপের উদ্যোগে ব্রহ্মপুত্র নদের চরে ফুলছড়িতে কৃষক সম্মেলনের আয়োজন করা হয় এবং ঐ সম্মেলনে কৃষক সমিতি গঠিত হয়। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করে মওলানা ভাসানীকে গ্রেফতার করেন। বন্যাদুর্গতদের সাহায্যের দাবিতে মওলানা ভাসানী কারাগারে আমরণ অনশন শুরু করেন। মওলানা ভাসানীর আহবানে সর্বদলীয় প্রত্যক্ষ ভোটাধিকার সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে ১৯৬৪ সালের ১৮ মার্চ সর্বজনীন ভোটাধিকার দিবস পালিত হয়। ১৯৬৫ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ন্যাপ সংযুক্ত বিরোধী দলের প্রার্থী হিসেবে মিস ফাতেমা জিন্নাহর নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে।

৬০ দশকে সারা পৃথীবিতে সাম্য প্রতিষ্ঠা ও গণমানুষের মুক্তির সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। তার প্রভাব নিখিল পাকিস্থান ন্যাপ এর উপরও পড়ে। ফলে ১৯৬৭ সালের দিকে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় কারণে ন্যাপ নেতৃবৃন্দের মধ্যে মতবিরোধ চলতে থাকে। ১৯৬৭ সালের কাউন্সিল অধিবেশনের পূর্বে মস্কোপন্থী নেতারা বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা চালায়। তাই মশিউর রহমান যাদু মিয়ার পরামর্শে রংপুরে কাউন্সিল অধিবেশন আহ্বান করা হয়। ১৯৬৭ সালের ৩০ নভেম্বর রংপুরে অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনের পর দেশিয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রশ্নে ন্যাপ চীনপন্থী ও মস্কোপন্থী এ দুই শিবিরে বিভক্ত হয়ে পড়ে। চীনপন্থী ন্যাপের সভাপতি হন মওলানা ভাসানী এবং মস্কোপন্থী ন্যাপের সভাপতি হন সীমান্ত প্রদেশের খান আবদুল ওয়ালী খান। পূর্ব পাকিস্তান ওয়ালী ন্যাপের সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। এ অংশ মোজাফফর ন্যাপ নামেও পরিচিত হয়।

১৯৬৭ সালে মওলানা ভাসানী ন্যাপের কাউন্সিল ও কৃষক সমিতির অধিবেশন আহবান করেন। অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় রিকুইজিশন কাউন্সিল অধিবেশন। ১৯৬৮ সালে মওলানা ভাসানির নেতৃত্বে ন্যাপ সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানব্যাপী গণঅভ্যূত্থানের সূচনা করে। ১০ দফা দাবির ভিত্তিতে ৩ নভেম্বর দাবি দিবস এবং ৬ ডিসেম্বর জুলুম প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়। ঐদিন পল্টনে এক জনসভা শেষে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে জনগণ গভর্ণর হাউজ ঘেরাও করে এবং ৭ ডিসেম্বর হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। ঢাকায় হরতালের দিন পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হওয়ার প্রতিবাদে ৮ ও ১০ ডিসেম্বর সারা প্রদেশব্যাপী হরতাল আহবান করা হয়।

১৯৭২ সালে ন্যাপ সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনগণতান্ত্রিক সরকারের এক কর্মসূচি ঘোষণা করে। ১৯৭৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ভাসানীর নেতৃত্বে ৭ দলীয় মোর্চা গঠিত হয়। ভাসানী ন্যাপ ১৬৯টি আসনে প্রার্থী দেয়। কিন্তু প্রশাসনিক নগ্ন পক্ষপাত্তিত্বের ফলে ৭ দলীয় মোর্চা নির্বাচন থেকে সরে আসে । দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও খাদ্যশস্যের দুষ্প্রাপ্র্যতার প্রতিবাদে মওলানা ভাসানী ১৯৭৩ সালের ১৫ থেকে ২২ মে ঢাকায় অনশন করেন। মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে গঠিত ঐক্যজোট খাদ্যের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকে। সরকার ১৯৭৩ সালের ৩০ জুন মওলানা ভাসানীকে সন্তোষে তাঁর বাড়িতে গৃহবন্দি করে।

১৯৭৩ সালে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ন্যাপ, জাতীয় লীগ (অলি আহাদ), জাতীয় লীগ (আতাউর রহমান), জাতীয় গণমুক্তি ইউনিয়ন (হাজী দানেশ), কৃষক শ্রমিক সমাজবাদী দল (খান সাইফুর রহমান), কমিউনিস্ট পার্টি (নাসিম আলী), লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টির সমন্বয়ে এক বিরোধী ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়। ১৯৭৪ সালের ১৬ মে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীচুক্তি স্বাক্ষরিত হলে ন্যাপ এই চুক্তির বিরোধিতা করে।

১৯৭১ সালে মশিউর রহমান যাদু মিয়া ন্যাপ'র সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭৪ সালের ১৫ মে ভাসানী ন্যাপের এডহক কমিটি গঠন করা হয় এবং কেন্দ্রীয় ন্যাপ পুনরায় বিভক্ত হয়ে পড়ে। ১৫ জুলাই জাতীয় রিকুইজিশন কাউন্সিল অধিবেশন ডাকা হয়। দলের তরুণ বামপন্থী অংশ কাজী জাফর আহমদ ও রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বে ১৯৭৪ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনাইটেড পিপল্স পার্টি (ইউপিপি) গঠন করে। কাজী জাফর আহমদ ও রাশেদ খান মেনন ইউপিপি গঠন করলে মূল ন্যাপের দায়িত্ব মশিউর রহমান যাদু মিয়ার উপর ন্যাস্ত হয়। ১৯৭৪ কাউন্সিল অধিবেশনে মওলানা ভাসানী সভাপতি ও যাদু মিয়া সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠন করলে ন্যাপ মোজ্জাফর ন্যাপ বিলুপ্ত করে বাকশালে যোগ দেন। আর মওলানা ভাসানি ও যাদু মিয়ার নেতৃত্বে বাকশালের তীব্র বিরোধীতা করে। বাকশালের বাইরে থাকা ন্যাপের নিবন্ধন বাতিল হয়ে যায়। ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমান একটি রাজনৈতিক দল গঠন করার উদ্যোগ নিলে সারা বাংলাদেশে ন্যাপের সকল নেতা কর্মী নিয়ে মশিউর রহমান যাদু মিয়া ও জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠন করেন।

তারৈই ধারাবাহিকতায় বিএনপি নামক দলটি ন্যাপের নতুন সংস্করণ হিসাবে রাজনীতির মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। যদিও জিয়া হত্যা হওয়ার পর ন্যাপ এর পূর্নগঠন হয়। জিয়া পরবর্তী জাতীয়তাবাদী দল ভিন্ন ধারায় প্রবাহিত হলে মশিউর রহমানের সুযোগ্য পুত্র শফিকুল গনি স্বপন ২০০৬ সালে মওলানা ভাসানির আদর্শ ও চেতনাকে ধারন করে এদেশের প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী তরুণদের নিয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ নামে পূর্নগঠন করেন।

বিশ দলীয় বিএনপি জামাত জোটের শরীক দল ন্যাপ এর বর্তমান নেতৃত্বে রয়েছেন বরেন্য রাজনীতিবিদ মশিউর রহমান যাদু মিয়ার দৌহিত্র জেবেল রহমান গানি ২০০৯ সালে এই উপমহাদেশের ঐতিয্যবাহী দলটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তৃনমূল রাজনীতিক তরুণ জাতীয়তাবাদী নেতা জ্বনাব এম গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া এ দলটির মহা সচিব । সর্বশেষে, আসন ভাগাভাগির অজুহাতে বিশ দলীয় জোট থেকে বের হয়ে আসে। সাংগঠনিক ধারাবাহিকতা বলে এটা সাময়িক, আদর্শিক নয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট।
# সহায়তায়ঃ উইকিপিডিয়া।

ছবি
সেকশনঃ সাধারণ পোস্ট
লিখেছেনঃ নিরব তারিখঃ 17/10/2018
সর্বমোট 4320 বার পঠিত
ফেসবুকের মাধ্যমে কমেন্ট করুণ

সার্চ

সর্বোচ্চ মন্তব্যকৃত

এই তালিকায় একজন লেখকের সর্বোচ্চ ২ টি ও গত ৩ মাসের লেখা দেখানো হয়েছে। সব সময়ের সেরাগুলো দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

সর্বোচ্চ পঠিত

এই তালিকায় একজন লেখকের সর্বোচ্চ ২ টি ও গত ৩ মাসের লেখা দেখানো হয়েছে। সব সময়ের সেরাগুলো দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন